ব্যবহারিক বাংলা অভিধান pdf বাংলা একাডেমি

(1 customer review)
ব্যবহারিক বাংলা অভিধান pdf  বাংলা একাডেমি

ব্যবহারিক বাংলা অভিধানটির সংকলন ও সম্পাদনার প্রাথমিক কাজও শুরু হয় মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে।

১৯৬১ সালে তিনি ‘পূর্ব পাকিস্তানি বাংলার আদর্শ অভিধানদ্বিতীয় খণ্ডের সংকলন ও সম্পাদনা পদ্ধতি’ প্রণয়ন করেন।

সেই পদ্ধতি অনুযায়ী অভিধানের শব্দসংগ্রহের কাজ অগ্রসর হতে থাকে।

এ পর্যায়ে তাঁকে সহায়তা করেছিলেন আহমদ শরীফ, অজিত কুমার গুহ, মুনীর চৌধুরী প্রমুখ।

তবে অভিধানের জন্য প্রয়োজনীয় ভুক্তি সংকলিত হওয়ার পূর্বেই মুহম্মদ শহীদুল্লাহ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ফলে অভিধানটির চূড়ান্ত সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করা তাঁর পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়ে।

প্রথমে এটির সম্পাদনার দায়িত্ব পান কাজী দীন মুহম্মদ।

পরে মুহম্মদ এনামুল হকের সম্পাদনায় অভিধানটির স্বরবর্ণ খণ্ড প্রকাশ পায় ১৯৭৪ সালে।

অভিধানটির ব্যঞ্জনবর্ণ অংশ প্রকাশ পায় ১৯৮৪ সালে শিবপ্রসন্ন লাহিড়ীর সম্পাদনায়।

 

Book Details

বই

বাংলা একাডেমি ব্যবহারিক বাংলা অভিধান

প্রকাশক

বাংলা একাডিমি

প্রধান সম্পাদক

ডক্টর মুহম্মদ এনামুল হক

ব্যবহারিক বাংলা অভিধান pdf, বাংলা একাডেমি

ব্যবহারিক বাংলা অভিধানটির সংকলন ও সম্পাদনার প্রাথমিক কাজও শুরু হয় মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে।

১৯৬১ সালে তিনি ‘পূর্ব পাকিস্তানি বাংলার আদর্শ অভিধানদ্বিতীয় খণ্ডের সংকলন ও সম্পাদনা পদ্ধতি’ প্রণয়ন করেন।

সেই পদ্ধতি অনুযায়ী অভিধানের শব্দসংগ্রহের কাজ অগ্রসর হতে থাকে।

এ পর্যায়ে তাঁকে সহায়তা করেছিলেন আহমদ শরীফ, অজিত কুমার গুহ, মুনীর চৌধুরী প্রমুখ।

তবে অভিধানের জন্য প্রয়োজনীয় ভুক্তি সংকলিত হওয়ার পূর্বেই মুহম্মদ শহীদুল্লাহ শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ফলে অভিধানটির চূড়ান্ত সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করা তাঁর পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়ে।

প্রথমে এটির সম্পাদনার দায়িত্ব পান কাজী দীন মুহম্মদ।

পরে মুহম্মদ এনামুল হকের সম্পাদনায় অভিধানটির স্বরবর্ণ খণ্ড প্রকাশ পায় ১৯৭৪ সালে।

অভিধানটির ব্যঞ্জনবর্ণ অংশ প্রকাশ পায় ১৯৮৪ সালে শিবপ্রসন্ন লাহিড়ীর সম্পাদনায়।

১৯৯২ সালে অভিধানটির একটি অখণ্ড সংস্করণ প্রকাশ পায়, সেটিকে দ্বিতীয় সংস্করণ বলা হলেও অভিধানের প্রারম্ভিক অংশ ছাড়া তাতে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।

ব্যবহারিক বাংলা অভিধানের পরিমার্জিত সংস্করণ প্রকাশ পায় ২০০০ সালে।

তখন অভিধানটিতে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে।

এই সংস্করণের সম্পাদক এবং সহযোগী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে শিবপ্রসন্ন লাহিড়ী এবং বর্তমান লেখক।

সংস্করণটিতে স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণের মধ্যে সমতা আসে।

উচ্চারণ যুক্ত হয়। ব্যুৎপত্তি, প্রয়োগবাক্য, সংজ্ঞা, বানান, ভাষারীতি প্রভৃতি দিক দিয়ে অভিধানটি হালতক হয়ে ওঠে।

অভিধান প্রণয়নের ব্যাপারে বাংলা একাডেমির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ গৃহীত হয় ১৯৮৩ সালে মহাপরিচালক মনজুরে মওলার উদ্যোগে এবং শামসুজ্জামান খান ও বশীর আলহেলালের নেতৃত্বে। এই উদ্যোগের ফলে কয়েক মাসের পরিশ্রমে ‘ছোটদের অভিধান’ নামে একটি কিশোর অভিধান প্রকাশিত হয়। সংকলক ও সম্পাদক হিসেবে এই অভিধানে বশীর আলহেলাল, শামসুজ্জামান খান, মুহম্মদ আবদুর রাজ্জাক, আজহার ইসলাম, সুব্রত বড়ুয়া, নূরুল হুদা, সেলিনা হোসেন, রশীদ হায়দার, আলমগীর জলীল, মুহম্মদ নূরুল হুদা, তপন চক্রবর্তী, ফরহাদ খান, ওবায়দুল ইসলাম, ফজলুর রহিম ও কল্যাণী ঘোষের নাম ছাপা হয়।

বিভিন্ন ভাষার আরো অভিধান পেতে ক্লিক করুন: অভিধান

আমাদের ফেসবুক পেইজ: https://www.facebook.com/Kitab-bhubon-105819157461594/

1 review for ব্যবহারিক বাংলা অভিধান pdf বাংলা একাডেমি

  1. Md Mosharraf

    ডক্টর মুহাম্মদ এনামুল হক

Add a review

Your email address will not be published. Required fields are marked *